বিখ্যাত ব্যক্তিদের কিছু বিখ্যাত উক্তি
মহান/বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তিসমূহ Advertisement
মহান/বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তিসমূহ
- “বিদায় নিবার আগে পৃথিবীতে তোমার আগমনের পদচিহ্ন রেখে যেতে সচেষ্ট হও।” মো: আবদুল আলিম
- “যে দেশের জনগন যতবেশি শিক্ষিত, সে দেশের রাজনীতি ততবেশি পরিচ্ছন্ন।” মো: আবদুল আলিম
- “আদর্শ হচ্ছে এমন এক প্রহরি, যা মানুষকে সৎ পথে চলতে শেখায়।” স্পেন্সর
- “যে ব্যাক্তি রোগির পরিচর্যা করে, সে সর্বদা বেহেস্তের মেওয়ার আহ্বান করেন।” আল হাদিস
- “যে তার ঘরকে ভালোবাসে না, সে দেশকে ভালোবাসতে পারে না।” কোলরিজ
- “প্রাপ্যের অতিরিক্ত যে আশা করে তাকে নিরাশ হতে হয়।” হযরত আলি (রা:)
- “প্রতিরাতে ঘুমোতে যাবার আগে তোমার সারাদিনের কর্ম নিয়ে বিবেককে একবার প্রশ্ন কর।” মো: আবদুল আলিম
- “প্রত্যেক রাষ্ট্রের ভিত হলো সে দেশের শিক্ষিত সমাজ।” ডায়া গনিসেস
- “কর্ম বিমুখ ব্যাক্তিরাই পরমুখাপেক্ষি হয় এবং পরমুখাপেক্ষি ব্যাক্তিরাই সর্বদা লজ্জাহীন হয়ে থাকে।” মো: আবদুল আলিম
- “হিংসুক এই চিন্তাতেই শুকিয়ে যায় যে, তার প্রতিবেশি কেন শুখে আছে।” মাওয়াদ্দী
- “নিজের গোপন কথা গোপন রাখার অর্থ হলো নিজেকে নিরাপদ রাখা।” জন ম্যাকি
- “কে কত সৎ, অসৎ, তার মনুষত্ব তার সব কিছুই বুঝায় টাকার ব্যাপারে।” রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর
- “দারিদ্রকে যে মাথা পেতে গ্রহণ করে, সে ব্যাক্তিত্বহীন পুরুষ।” লংফেলো
- “আত্মকেন্দ্রিক লোক দ্বারা সমাজের কোন উপকার হয় না।” জর্জ ব্রো
- “বিখ্যাত লোকদের শুধু প্রশংসাই করবে না, তাদের অনুসরন ও করবে।” এইচ, পি, উিইলস
- “তোমার সফলতা এবং ব্যর্থতাই বলে দিবে জীবনে তুমি কেমন কর্মি ছিলে।” মো: আবদুল আলিম
- “গুন থাকলেও চেষ্টা না করলে এ জগতে প্রতিষ্ঠা লাভ করা যায় না।” ডা: লুংফর রহমান
- “মানবতার মূল্যবোধ সকল ধর্মের মুল ভিত্তি।” মো: আবদুল আলিম
- “সুখের সাগরে ডুব দিয়ে দুঃখ উপলব্দি করা যায় না।” এরিষ্টেটল
- “সুখ দুঃখ মহান আল্লাহর অপূর্ব সৃষ্টি, কাজেই সর্বাবস্থায় তার সূকরিয়া আদায় করা বিধেয়।” মো: আবদুল আলিম
- “ভদ্রলোক সেই, বড় সেই যে সত্যের উপাসক।” শেখসাদী (রা:)
- “তুমি কার উপকার করতে পার না, সেজন্য দুঃখ করোনা। তুমি কার ক্ষতির চিন্তা করোনা তাতেই তোমার পরম সুখ।” মো: আবদুল আলিম
- “লোভ, ক্রোধ ও অহংকার একটি জীবন বিপর্যয়ের জন্য এদের যে কোন একটিই যথেষ্ট।” মো: আবদুল আলিম
- “সালাম দুই প্রকার, একটি শ্রদ্ধার একটি ভয়ের।” মো: আবদুল আলিম
- “অর্থ মানুষকে পিসাচ করে তোলে, আবার আবার অর্থ মানুষকে মহৎ ও করে তোলে।” ক্যাম্বেল
- “রমনী. . . . . অনর্থক হাসে. . . .তাহা দেখিয়া অনেক পুরুষ অনর্থক কাদে, অনেক পুরুষ ছন্দ মিলাইতে বসে, অনেক পুরুষ গলায় দড়ি দিয়া মরে।” রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর
- “উত্তম নিশ্চিত চলে অধমের সাথে, তিনিই মধ্যম যিনি চলে তফাতে।” রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর
- “ভালোবাসায় আপন পর শব্দ দুটি পরিত্যাগ করো।” মো: আবদুল আলিম
- “মানুষ ক্রোধের বশবর্তি হয়ে যা বলে তা হালকা ভাবে গ্রহণ করো।” রাণী মেরী
- “ভূল করা মানবিক, ক্ষমা করা স্বর্গীয়।” পোপ
- “প্রতিটি শিশুর মনে আদেশ পালনের অভ্যাস গড়ে তোলাই প্রতিটি অভিভাবকের প্রথম, প্রধান এবং নৈতিক দ্বায়িত্ব।” মো: আবদুল আলিম
- “না জানা খারাপ, জানতে না চাওয়া আরো খারাপ।” নাইজেরিয় প্রবাদ
- “যে অল্প জানে সে সেটা পুনরাবৃত্তি করে প্রায়ই।” টমাস ফুলার
- “অক্ষমের লোভ আলাদিনের প্রদিপের গুজব শুনলেই লাফিয়ে উঠে।” রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর
- “আমরা জন্মাই অতৃপ্তি নিয়ে, মরি অতৃপ্তি নিয়ে।”সাইরাস
- “ভেভাবা একে অন্যকে অনুসরন করে।” জন রে
- “মাছ আর অতিথি তিন দিন পরেই গন্ধ ছড়াতে শুরু বরে।” ডেনিশ প্রবাদ
- “অতিতকে ভুলে যাও অতিতের দুশ্চিন্তার ভার অতিতকেই নিতে হবে।” ডঃ আসলার
- “তোমরা লোকদের মধ্যে যখন ফয়সালা করবে তখন ইনসাফের সাথে করবে।” আল কোরআন
- “একজন ঘুমন্ত ব্যাক্তি আর একজন ঘুমন্ত ব্যাক্তিকে জাগ্রত করতে পারেনা।” শেখ সাদি
- “যাদের চিন্তা কম তারাই বেশি কথা বলে।” আবুল কাশেম
- “দ্রুত চলে রাস্তায় থেকে যাওয়া অপেক্ষা, ধীরে চলে গন্তব্যে পৌছা ভালো।” শেখ সাদি (রঃ)
- “মূর্খতা এমন এক পাপ সারা জীবণে যার প্রশ্চিত্ত হয় না।” আল বোখারী
- “বাড়িতে অতিথি এলে যে খুশি না হয়,সে স্বার্থপর এবং অমানবিক।” ইমারসন
- “অতিত মুছে ফেলার শ্রেষ্ঠ উপায় হলো স্থান পাল্টানো।” শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়
- “কেয়ামতের দিন বান্দার যে আমল সম্পর্কে প্রথমে হিসাব গ্রহন করা হবে তা হলো নামাজ।” আবু দাউদ
- “পাপকে ঘৃণা করো, পাপিকে নয়, ভিতুকে সাহস দাও আর জ্ঞানীর সঙ্গে কাজ কর।” হুইটম্যান
- “যে ইচ্চা পূর্বক তার বন্ধুকে ঠকায়, সে তার খোদাকেও ঠকাতে পারে।” লভাটার
- “যে নিজেকে অক্ষম ভাবে তাকে কেও সাহায্য করতে পারে না।” জন এন্ডারসন
- “যে খারপ তার মধ্যে খারাপ হওয়ার যন্ত্রনাও আছে।” আর এইচ রায়হান
- “মওজুদকারি বড্ড খারাপ ও ঘৃণ্য ব্যাক্তি।” মিশকত